অচেতন মানবজাতি ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে পর্বঃ ২



পারমাণবিক বিশ্বযুদ্ধের ব্যাখ্যা এবং প্রস্তুতিঃ

“ফোরাত নদী তার সোনার পাহাড় বাহির করে দিবে এবং লোকেরা তার জন্য যুদ্ধ করবে । তাতে শতকরা ৯৯ জন নিহত হইবে । প্রত্যেকেই আশা করবে যে, সে হয়ত বাঁচে যাইবে (এবং সোনার পাহাড়ের মালিক হইবে) এবং মুসলমানদের অবশ্যই সেই সোনার পাহাড় থেকে দূরে থাকতে বলা হয়েছে”। পৃথিবীর ইতিহাসে এমন কোন যুদ্ধ হয় নাই যাতে শতকরা ৯৯ জন নিহত হইয়াছে । এই যুদ্ধ হইবে পৃথিবীর ইতিহাসে একমাত্র ব্যতিক্রমধর্মী যুদ্ধ যার সাথে অন্য কোন যুদ্ধের কোন তুলনাই হইতে পারে না । একমাত্র তখনই আপনি শতকরা ৯৯ জনকে হত্যা করিতে পারবেন যখন আপনি ব্যাপক বিধ্বংসী মারণাস্ত্র ব্যবহার করবেন । আর এই যুগে ব্যাপক গণবিধ্বংসী অস্ত্র মানে এটম বোমা / পারমাণবিক বোমা । কাজেই এই যুদ্ধ হইবে পারমাণবিক যুদ্ধ । কাজেই মহানবী (সাঃ) পরমাণু যুদ্ধের ভবিষ্যতবাণী করেছেন এবং তিনি ভবিষ্যতবাণী করেছেন পারমাণবিক যুদ্ধ সংঘঠিত হবে সোনার পাহাড়ের দখল নিয়া । 


আমাদের আখেরীজামানা বিদ্যায় পারমাণবিক যুদ্ধের কথা আছে, যেমনটা খ্রীষ্টানদের আছে এবং ইহুদীদের আছে । আখেরী জামানা সম্পর্কে মুসলমানদের আছে সবচাইতে ব্যাপক, নিখুঁত এবং গভীর জ্ঞান ।


 ইহুদী এবং খ্রীষ্টানদের আখেরী যুগ সম্পর্কিত জ্ঞান যথেষ্ট আছে কিন্তু তা কখনও আমাদের সমতুল্য নয় । কিন্তু রহস্যজনক বিষয় হলো এই বিষয়ে আমাদের জ্ঞান সর্বাধিক হওয়া সত্ত্বেও এই বিদ্যাকে আমরা ব্যবহার করি না এবং আমাদের শিক্ষা প্রতিষ্টানগুলোতে এগুলো পড়ানো হয় না, মসজিদ-মিম্বরে ও তুলনামূলক আলোচনা হয় না । ফলে আমাদের মধ্যে আখেরি জমানা বিদ্যায় সুদক্ষ আলেম খুঁজিয়া পাওয়া যায় না ,পেলেও বেশিরভাগ এগুলো নিয়ে আলোচনা করে না। কাজেই এই বিষয়ের গবেষনায় আমরা ইহুদী-খ্রীষ্টানদের তুলনায় অনেক পিছিয়ে পড়েছি । রাসুলুল্লাহ(ﷺ) একদা হাঁটবার সময় দেখিলেন তাঁর কতিপয় সাহাবী বসিয়া আলোচনা করিতেছে । তিনি জিজ্ঞাসা করে জানতে পারিলেন যে, তাহারা কেয়ামতের আলামত সম্পর্কে আলোচনা করিতেছিল । 

তখন তিনি বলিলেনঃ কেয়ামতের প্রধান লক্ষণ দশটি ।  

তিনি বলিলেনঃ কিয়ামত অনুষ্ঠিত হইবে না যতক্ষন না দশটি লক্ষণ প্রকাশিত হইবে । এগুলোকে বলা হয় মহাপ্রলয়ের প্রধান দশ লক্ষণ । তবে এগুলো সময়ের ধারাক্রম অনুযায়ী বর্ণনা করা হয় নাই । 


(১) আল মাসীহ আদ দাজ্জাল, ভন্ড মাসিহ যে সত্যিকারের মাসীহ ঈসা ইবনে মারিয়াম (আঃ) অভিনয় করিবেন । (ভন্ড ঈসা ইবনে মারিয়াম(আ:) বলে দাবি করবে ইতিমধ্যে বাংলাদেশ সহ অন্যান্য দেশে দাবি করে আসছে)

(২) ইয়াজুজ এবং মাজুজ আগমন,

(৩) ঈসা (আঃ)-এর আকাশ হইতে অবতরণ,

 (৪) দোখান অর্থাৎ ধোয়া । পবিত্র কোরআন বলিতেছে, একদিন আসমান ধোয়ায় ভরে যাবে । এই ধোঁয়া কোথায় থেকে আসবে, কীভাবে? আমার মতে, (এবং আল্লাহই ভালো জানেন) এই ধোয়া হবে এটম বোমার বিস্ফোরণে সৃষ্ট ব্যাঙের ছাতার মতো ধোয়া ।

  অনেকদিন পর্যন্ত সূর্যের আলো থাকবে না। (পৃথিবীতে পৌঁছাবে না ধোঁয়ার কারণে) কেননা এটম/পারমাণবিক বোমার ধোয়ায় আকাশ আচ্ছন্ন হয়ে পড়বে । 

(৫) দাব্বাতুল আরদ বা মাটির জন্তু ,

 (৬) পশ্চিম দিক হইতে সূর্য উঠিবে, 

 (৭) পৃথিবীর পূর্ব প্রান্তে একটি ভূমিকম্প / ভূমিধ্বস (সিংকহোল), এটি গতানুগতিক ভূমিকম্প হইবে না বরং এটি হবে এমন ভূমিকম্প যাহা ভূখন্ড খাইয়া ফেলিবে,

  (৮) পৃথিবীর পশ্চিম প্রান্তে আরেকটি ভূমিকম্প / ভূমিধ্বস, 

  (৯) আরব উপদ্বীপে একটি ভূমিকম্প / ভূমিধ্বস, 

  (১০) ইয়েমেন থেকে একটি আগুন বাহির হইবে যাহা মানুষকে বিচারের জায়গায় নিয়ে হাজির করবে, এটি বর্তমানে সবচেয়ে বেশী আলোচ্য বিষয়ে পরিণত হইয়াছে (অর্থাৎ ইয়েমেনে সৌদী হামলা) । এই দশটি আলামতের মধ্যে সবচেয়ে প্রধান আলামত হলো “আকাশ থেকে ঈসা (আঃ)-এর নামিয়া আসা” । ইহা সূর্যের মতো কেন্দ্রে অবস্থান করিতেছে এবং অন্য সকল আলামত ইহার চারদিকে তারকাদের ন্যায় ঘুরিতেছে ।

   [সহীহ মুসলিম-৭১৭৭,সুনানে ইবনে মাজাহ- ৪০৫৫]



ইয়েমেনে সৌদী হামলা থেকে সৌদী রাজতন্ত্রের পতনের সূচনাঃ

 ইয়েমেন, শাম (সিরিয়া-ফিলিস্তীন) এবং নজদ (রিয়াদ) । 

সিরিয়া সম্পর্কে মহানবী (সাঃ) আল্লাহর নিকট প্রার্থনা করেন, “হে আল্লাহ ! আমাদের শামের (সিরিয়ার) , ইয়েমেনের উপর কল্যাণ দান করুন” ।   

আখেরী জামানায় এই শাম এবং ইয়েমেন উভয়ের খুবই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে । ‍উদাহরণস্বরূপ বলা যায়, দামেষ্কের কথা । এটা সেই দামেষ্ক যাতে ইমাম মাহদী (আঃ) ‍উপস্থিত থাকিবেন । ইমাম মাহদী (আঃ) হলেন আখেরী জামানার খুবই গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিত্ব । তিনি মসজিদে ইমামতী করতে দাঁড়াবেন । মসজিদের বাহিরে থাকিবে দাজ্জাল সাথে পারসী চাদর পরিহিত সত্তর হাজার ইস্ফাহানী ইহুদী । দাজ্জাল আখেরী জামানার আরেক গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি । শুধু তাই নয়, ইহা সেই দামেষ্ক যেখানে আকাশ হইতে হযরত ঈশা (আঃ) নামিয়া আসবেন । আখেরী জামানার এই তিন গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি একই সাথে এই শামে ।  

বিশ্বনবী (সাঃ) বলিয়াছেন, দাজ্জালের ফিতনাহ হইবে পৃথিবীর ইতিহাসে সবচাইতে জঘন্য ফিতনা।

  যাহা হযরত আদম (আঃ) হইতে কেয়ামত পর্যন্ত মানবজাতি প্রত্যক্ষ করিয়াছে । 

   [সহীহ বুখারী-১৮৪ও ৯২২]


   আলেমদের দায়িত্ব হলো দাজ্জালের ফিতনাহ বিপর্যয় সম্পর্কে মুসলমানদের সতর্ক করা, শিক্ষা দেওয়া, ব্যাখ্যা বিশ্লেষণ করা । মসজিদের মিম্বারে বসে দিনের পর দিন এই কাজ করিতে হইবে । এই স্থান সবচাইতে বেশী গুরুত্বপূর্ণ রাসুলুল্লাহ (ﷺ) বলেছেন, “আমাদের প্রিয় শাম”। ইয়েমেন সম্পর্কেও বলেছেন, “আমাদের প্রিয় ইয়েমেন” । এই ইয়েমেনও একটি গুরুত্বপূর্ণ এলাকা । আখেরী জামানায় সংঘঠিত ঘটনাবলীতে ইয়েমেনের কৌশলগত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে । কিন্তু আরেকটির (রিয়াদ) সম্পর্কে কি বলা হয়েছে ? সাহাবায়ে কেরামগণ আবেদন করিলেন, “ইয়া রাসুলাল্লাহ ! আমাদের নাজদের (রিয়াদের) জন্যও দোয়া করুন” ? এখনকার মানুষ আর রিয়াদ সম্পর্কে কিছু জিজ্ঞাসা করে না , তারা ভুলে গেছে। শব্দটি হারাই গেছে, যেভাবে কন্সট্যান্টিপোল শব্দটি হারিয়ে গিয়েছিল । কেন নামটি পরিবর্তন করা হইল ? ইহা একটি সুগভীর চক্রান্ত । রাসুলুল্লাহ (সাঃ) যেই নাম ব্যবহার করিয়াছেন, তাহা উম্মতের জন্য সুন্নাহস্বরূপ । তরুণ ধর্মহীন তুর্কীরা যখন কন্সষ্ট্যান্টিপুলের নাম পরিবর্তন করিয়া ইস্তানবুল রাখিয়াছিল, তাহার উদ্দেশ্য ছিল মানুষ যাহাতে নবীজির (সাঃ) দেওয়া নামটি ভুলিয়া যায় । কেননা আখেরী জামানায় মুসলমানরা কন্সষ্ট্যান্টিপুল বিজয় করিবে এবং কন্সষ্ট্যান্টিপুলের বিজয় সংঘঠিত হইবে মালহামার (মহাযুদ্ধ / ৩য় বিশ্বযুদ্ধ) পরে । আর মালহামা এখনও সংঘঠিত হয় নাই ।  


ইয়াজুজ-মাজুজের আক্রমণঃ

তারা প্রত্যেক উঁচু স্থান থেকে ছুটে আসবে। তাদের প্রথমাংশ পানিতে পূর্ণ নদীর পাশ দিয়ে অতিক্রম করবে, তারা তার পানি পান করে ফেলবে। তাদের শেষাংশ অতিক্রম করবে ও বলবেঃ এখানে কখনো পানি ছিল। আল্লাহর নবী ঈসা ও তার সাথীগণ তুর পাহাড়ে আল্লাহর নির্দেশে অবস্থান করবেন।অতঃপর আল্লাহর নবী ঈসা ও তার সাথীগণ আল্লাহর নিকট মনোনিবেশ করবেন, ফলে আল্লাহ তাদের (ইয়াজুজ-মাজুজের) গ্রীবায় গুটির রোগ সৃষ্টি করবেন, ফলে তারা সবাই এক ব্যক্তির মৃতের ন্যায় মৃত পড়ে থাকবে। অতঃপর আল্লাহর নবী ঈসা ও তার সাথীগণ যমীনে অবতরণ করবেন, তারা যমীনে এক বিঘত জায়গা পাবে না যেখানে তাদের মৃত দেহ ও লাশ নাই। অতঃপর আল্লাহর নবী ঈসা ও তার সাথীগণ আল্লাহর নিকট দো‘আ করবেন, ফলে তিনি উটের গর্দানের ন্যায় পাখি প্রেরণ করবেন, তারা এদেরকে বহন করে আল্লাহর যেখানে ইচ্ছা নিক্ষেপ করবে। অতঃপর আল্লাহ তা‘আলা বৃষ্টি বর্ষণ করবেন, কাঁচা-পাকা কোন ঘর অবশিষ্ট থাকবে না যেখানে সে বৃষ্টির পানি প্রবেশ করবে না, যমীন ধৌত করে অবশেষে আয়নার মত করে দিবে। অতঃপর যমীনকে বলা হবেঃ তোমার ফল তুমি জন্মাও, তোমার বরকত তুমি ফেরৎ দাও, ফলে সেদিন এক দল লোক একটি আনার ভক্ষণ করবে,...............

 [সহিহ হাদিসে কুদসি, হাদিস নং ১৬২]


খুব শীঘ্রই হজ্জ বন্ধ হয়ে যাইবেঃ

আবূ সা‘ঈদ খুদরী (রাঃ) সূত্রে রাসুলুল্লাহ (ﷺ) থেকে বর্ণিতঃ

তিনি বলেন, ইয়াজূজ ও মাজূজ বের হওয়ার পরও বাইতুল্লাহর হজ্জ ও ‘উমরাহ পালিত হবে। আবান ও ইমরান (রহঃ) কাতাদাহ্‌ (রহঃ) হতে হাদীস বর্ণনায় হাজ্জাজ ইব্‌নু হাজ্জাজের অনুসরণ করেছেন। ‘আবদুর রাহমান (রহঃ) শু‘বাহ্‌ (রহঃ) হতে বর্ণনা করেন, “বাইতুল্লাহর হজ্জ বন্ধ না হওয়া পর্যন্ত ক্বিয়ামাত সংঘটিত হবে না।” প্রথম রিওয়ায়াতটি অধিক গ্রহণযোগ্য। আবূ ‘আবদুল্লাহ [ইমাম বুখারী (রহঃ)] বলেন, কাতাদাহ্‌ (রহঃ) রিওয়ায়াতটি ‘আবদুল্লাহ (রহঃ) হতে এবং ‘আবদুল্লাহ (রহঃ) আবূ সা‘ঈদ (রাঃ) হতে শুনেছেন।

 [সহিহ বুখারী, হাদিস নং ১৫৯৩]


ইয়াজুজ এবং মাজুজ সম্পর্কে মুসলিম শরীফের একটি হাদীসে বর্ণনা করা হয়েছে, যা কিনা হাদীসে কুদসী । যাহার অর্থ হইল হাদীসের ভাষ্যটি স্বয়ং আল্লাহ তায়ালার ।  

আল্লাহ ইয়াজুজ-মাজুজ সম্পর্কে বলেন, আমি এমন কিছু বান্দাকে সৃষ্টিকে করেছি, তারা এমন শক্তিশালী যে আমি ছাড়া অন্য কেউ তাহাদেরকে ধ্বংস করতে পারবে না । এই অদ্ভূত রকমের আক্ষরিক অর্থে অপরাজেয় মহাশক্তিশালী প্রাণীরা কিন্তু অন্য কোন বিচিত্র জীব নয়, বরং তারা মানুষ ।  


যায়নাব বিনতু জাহশ (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ

একদা নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) ভীত-সন্ত্রস্ত অবস্থায় ‘লা-ইলাহা ইল্লাল্লাহ’ পড়তে পড়তে তাঁর গৃহে প্রবেশ করলেন এবং বলতে লাগলেন, শীঘ্রই একটি দাঙ্গা-হাঙ্গামা সৃষ্টি হবে। এতে আরবের ধ্বংস অবশ্যম্ভাবী। ইয়াজুজ ও মাজুজের দেয়ালে এতটুকু পরিমাণ ছিদ্র হয়ে গিয়েছে, একথা বলে দু’টি আঙ্গুল গোলাকার করে দেখালেন। যায়নাব (রাঃ) বলেন, আমি জিজ্ঞেস করলাম, “হে আল্লাহ্‌র রাসূল! আমরা কি ধ্বংস হয়ে যাব, অথচ আমাদের মধ্যে বহু নেক ব্যক্তি আছেন?” নবী মুহাম্মদ (ﷺ)- বললেন, হ্যাঁ, যখন অশ্লীলতা বেড়ে যাবে।

 [সহিহ বুখারী, হাদিস নং ৩৫৯৮]


 সুতরাং যখন ইয়াজুজ-মাজুজকে মুক্তি দেওয়া হইবে, মানবজাতি দেখতে পাইবে একটি অপরাজেয় শক্তি পৃথিবীকে নিয়ন্ত্রণ করতেছে, সেই শক্তি হবে একটি অপশক্তি, শয়তানী শক্তি । আপনি যখন সুরা আম্বিয়া পাঠ করিবেন, একটি শহরের কথা বলেছেন যাকে তিনি ধ্বংস করেছেন এবং শহরের অধিবাসীদেরকে তিনি বহিষ্কার করেছেন এবং সেখানে তাহাদের পুণরায় ফিরে আসার ক্ষেত্রে নিষেধাজ্ঞা জারি করেছেন । এই শহরে তাহারা পর্যটক হিসাবে আসিতে পারিবে কিন্তু কখনও নিজেদের আবাসভূমির দাবী নিয়া আসিতে পারিবে না।


 সূরা আল আম্বিয়াতে আল্লাহ বলেনঃ


“আমি ধ্বংস করেছি কত জনপদ যার অধিবাসীরা ছিল যালিম এবং তাদের পরে সৃষ্টি করেছি অপর জাতি।”

[সূরা আল আম্বিয়া,১১]


“অতঃপর যখন তারা আমার শাস্তি প্রত্যক্ষ করল তখনই তারা জনপদ হতে পালাতে লাগল।”

[সূরা আল আম্বিয়া,১২]


“তাদেরকে বলা হলোঃ “পালিয়ে যেও না এবং ফিরে এসো যেখানে তোমরা বিলাসিতায় মত্ত ছিলে ও তোমাদের আবাসগৃহে, যাতে এ বিষয়ে তোমাদেরকে জিজ্ঞেস করা হতে পারে।”

[সূরা আল আম্বিয়া,১৩]


“তারা বললঃ হায় দুর্ভোগ আমাদের! আমরাতো ছিলাম যালিম।”

[সূরা আল আম্বিয়া,১৪]


“তাদের এই আর্তনাদ চলতে থাকে যতক্ষণ না আমি তাদেরকে কর্তিত শস্য ও নির্বাপিত আগুন সদৃশ করি।”

[সূরা আল আম্বিয়া,১৫ ]


৩য় বিশ্বযুদ্ধঃ


“এমন কোন জনপদ নেই যা আমি কিয়ামাত দিনের পূর্বে ধ্বংস করবনা অথবা কঠোর শাস্তি দিবনা; এটাতো কিতাবে লিপিবদ্ধ আছে।”

(১৭:৫৮)


খ্রীষ্টান ধর্মজাযকগণ বলেন (আকাশে ছড়ানো ব্যাঙের ছাতার মতো এটম বোমার ধোয়ার কারণে পৃথিবীতে সূর্যের আলো আসতে না পারার কারণে) পৃথিবী অন্ধকারাচ্ছন্ন থাকিবে তিন দিন ।


বিশ্বনবী (ﷺ) বলিয়াছেনঃ “এক বছর বৃষ্টিপাত এক-তৃতীয়াংশ কম হইবে, ফলে খাদ্য-শস্য এক-তৃতীয়াংশ কম উৎপাদিত হইবে । দ্বিতীয় বছর বৃষ্টিপাত দুই-তৃতীয়াংশ কম হইবে, ফলে খাদ্য-শস্য দুই-তৃতীয়াংশ কম উৎপন্ন হইবে । তৃতীয় বৎসর কোন বৃষ্টিপাত হইবে না, ফলে সেই বছর কোন ফসল উৎপাদিত হইবে না ।”


 আমি মনে করি(নিজস্ব মতামত) , এই ঘটনা ঘটিবে মালহামার (মহাযুদ্ধ, ৩য় বিশ্বযুদ্ধ) পরে । নবী মুহাম্মদ (সাঃ)-এর ভবিষ্যৎবাণীকৃত মালহামা (মহাযুদ্ধ) এমন ভয়ঙ্কর যুদ্ধ হইবে যে, প্রথম বিশ্বযুদ্ধ এবং দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধকে মনে হবে চীনাবাদামের মতো । 

 তারপর থেকে যুদ্ধ হবে স্থলপথে এবং জলপথে ঘোড়া এবং নৌকা দিয়ে । আজ থেকে দশ বিশ (আনুমানিক ধরা নাও হতে পারে) বছর পরে যখন মালহামা (মহাযুদ্ধ) শেষ হইবে, পৃথিবীর এখনকার মানুষদের মাত্র ক্ষুদ্র একটি ভগ্নাংশ তখন বাঁচে থাকবে । আমার মনে হয় এখন পৃথিবীর জনসংখ্যা যদি আটশ কোটি হয়, মালহামার পরে পৃথিবীর জনসংখ্যা হইবে পঞ্চাশ কোটি । যত দ্রুত সম্ভব শহর থেকে দূরবর্তী কোন প্রত্যন্ত গ্রামাঞ্চলে চলে যান, যেখানে আপনার স্ত্রী এবং সন্তানদের জন্য খাবার-পানির ব্যবস্থা আছে । অন্যথায় আপনার স্ত্রী এবং সন্তানদের মৃত্যুর জন্য আপনি দায়ী থাকিবেন ।


সমকামিতাঃ

আমেরিকা, কানাডা, অস্ট্রেলিয়া, ব্রিটেন, ফ্রান্স, জার্মানী ইত্যাদি যে-সব দেশ সমকামিতাকে (একই লিঙে বিবাহ) রাষ্ট্রীয়ভাবে স্বীকৃতি দিয়াছে, এই দেশগুলিকে আল্লাহ খুব শীঘ্রই ধ্বংস করে দিবেন। অতীতেও যে-সব জাতির মধ্যে সমকামিতার প্রচলন হইছিল, আল্লাহ তাদেরকে ভয়াবহ শাস্তি দিয়া ধ্বংস করিয়াছেন । আমাদেরকে মনে রাখিতে হইবে যে, আল্লাহর আইনে কোন পরিবর্তন হয় না । কাজেই মুসলমানদের উচিত যত দ্রুত সম্ভব এই দেশগুলো ত্যাগ করে অন্যত্র চলিয়া যাওয়া/যদি সম্ভব হয় দেশে ফিরে জীবিকা নির্বাহ করা।


আরব মুসলমানদের ধ্বংস অতি নিকটবর্তীঃ

জায়োনিষ্টরা (অর্থাৎ ইসরাইলের সমর্থকরা) প্রথমে ইরাক-সিরিয়া এবং লিবিয়াকে ধ্বংস করেছে । তারপরে তারা ধ্বংস করিবে ইরান এবং মিশরকে । আর সর্বশেষে তাহারা (সৌদি আরবের কিছু অংশ) ধ্বংস/দখলে করে নিবে।

এই ক্ষেত্রে জায়োনিষ্টদের প্রধান অস্ত্র হবে আরবদেরকে শিয়া-সুন্নী দুই দলে বিভক্ত করে নিজেদের মধ্যে গৃহযুদ্ধ বাধিয়ে দেওয়া।(আরবরা গৃহযুদ্ধের দ্বারপ্রান্তে)

 এই কাজে তাহারা ইতিমধ্যেই বেশ সাফল্য লাভ করেছে । ইরাক, সিরিয়া এবং ইয়েমেনে শিয়া-সুন্নী গৃহযুদ্ধ শুরু হয়ে গেছে।

 বাংলাদেশ ও এগুলো নিয়ে তর্ক বিতর্ক হয় ব্যাতিক্রম নয়।

 

 ইসলামে কোনো শিয়া-সুন্নী নেই , সবই ইহুদিদের ষড়যন্ত্র, আমরা সবাই মুসলিম একই পথের পথিক।


ভালো আলেমের পরামর্শ মতো চলুনঃ

দাজ্জাল বর্তমানে রাজনীতি, অর্থনীতি প্রভৃতির মতো ধর্মীয় ক্ষেত্রেও এতো বেশী প্রতারণার জাল বিছিয়ে যে, আপনার মনে হবে আপনি জান্নাতের পথে জীবন অতিবাহিত করেছেন অথচ বাস্তবে আপনার জীবন কেটেছে জাহান্নামের পথে । কাজেই খুবই সাবধান দাজ্জালের ফেতনাহ থেকে বাঁচার জন্য সর্বদা একজন ভালো আলেমের পরামর্শ মতো চলুন । আর ভালো আলেম তাকেই বলা যায়, যিনি কেবল এলেমই অর্জন করেন নাই, সাথে সাথে সেই অনুযায়ী আমল করে উর্ধ্বজগতের সাথে নিজের সম্পর্ক সৃষ্টি করেছেন । ফলে তিনি আল্লাহ তায়ালার নিকট থেকে (অনুপ্রেরনার মাধ্যমে) সর্বদা পথনির্দেশনা লাভ করিয়া থাকেন।


 গণতন্ত্র ও নারীর ক্ষমতায়নঃ

দাজ্জাল গণতন্ত্র আবিষ্কার করেছে রাষ্ট্রীয় ক্ষমতা নারীদের হাতে তুলে দেওয়ার জন্য । কেননা গণতন্ত্রের নীতি হইল এক মাথা এক ভোট । আর সকল যুগে সকল সমাজেই নারীদের সংখ্যা সাধারণত পুরুষদের চাইতে বেশী থাকে । কাজেই গণতান্ত্রিক শাসন ব্যবস্থা প্রতিষ্টা করা গেলে খুব সহজেই রাষ্ট্রীয় ক্ষমতা নারীদের হাতে তুলে দেওয়া যায় । এখন কথা হইল দাজ্জাল নারীদের হাতে রাষ্ট্রীয় ক্ষমতা তুলে দিতে চায় কেন ? এর কারণ হইল আবহমানকাল ধরে ধর্ম এবং সমাজ চাইছে রাষ্ট্রীয় ক্ষমতা থাকবে পুরুষদের হাতে । আর দাজ্জালের কাজ হইল তা উল্টে দেওয়া । দাজ্জাল প্রমাণ করতে চায় যে, আবহমানকাল ধরে ধর্ম এবং সমাজ যা চাইছে, তা ভুল ।


 প্রতারণার মুদ্রাব্যবস্থাঃ

মহাবিশ্বের সকল বস্তুর স্রষ্টা একমাত্র আল্লাহ । সুতরাং এই সকল বস্তুর মূল্য নির্ধারণের অধিকার একমাত্র তাঁহারই আছে । আল্লাহ তায়ালা সোনা এবং রূপাকে সবচেয়ে মূল্যবান বস্তু ঘোষণা করেছেন/মুদ্রা হিসেবে হালাল করেছেন । আপনি এক টুকরা কাগজে কিছু রঙ মাখিলেন এবং একটি নাম্বার দিলেন । তারপর ঘোষণা করলেন এক হাজার টাকা (ডলার / রিয়াল হিসাবে) । ইহার চাইতে বড় প্রতারণা এবং খোদাদ্রোহীতা (শিরক) আর কি হইতে পারে ? 


জমিনের নিচে আলেমগণ হইবে সবচাইতে নিকৃষ্ট মানবঃ

 মহানবী (ﷺ) বলেছেন যে, “মানুষের উপর এমন একটি সময় আসবে যখন ইসলামের নাম ছাড়া আর কিছুই থাকবে না । কোরআনের লেখাগুলি ছাড়া (বাস্তবজীবনে) আর কিছুই অবশিষ্ট থাকিবে না । মসজিদগুলি হইবে আলিশান অট্টালিকা কিন্তু তা হইতে কেউ সুপথের সন্ধ্যান লাভ করবে না । সেই (অন্ধকার) যুগের আলেমগণ হইবে আকাশের নীচে সবচাইতে নিকৃষ্ট মানব । তারা হবে (মানুষের) পথভ্রষ্টতার ফিতনার মূলকেন্দ্র ।” 

(বর্তমানে বঙ্গীয় দেশের ব্যাপারটা লক্ষনীয়)


 আপনি যদি আমার সাথে একমত না হন কাগজের মুদ্রা প্রতারনামূলক হারাম,শিরক । আপনি যদি আমার সাথে একমত না হোন তথাকথিত ইসলামী ব্যাংকিং হইল পেছনের দরজার সুদের ব্যবসা । ঠিক আছে ভালো কথা, মানুষকে সুযোগ দিন তারা যা ইচ্ছা গ্রহন করুক । তারা যদি অন্ধ হয় তাহলে অন্ধভাবে গ্রহন করবে এবং তাহার খেসারত দিবে ।


আদর্শ মুসলিম গ্রামে চলুনঃ

আপনার জন্য শহর ছেড়ে গ্রামে চলে যাওয়ার প্রয়োজন নাই যদি আপনার শহর ভালো লাগে ।

যদিও আপনার চক্ষু থাকে অথচ দেখতে পান না যে মহিলারা কাপড় পরিধান করেও নগ্ন থাকে

যদিও আপনার চক্ষু থাকে অথচ দেখতে পান না নারীরা পুরুষদের বেশভূষা ধারন করে

যদিও আপনার চক্ষু থাকে অথচ দেখতে পান না উচু উচু বিল্ডিং

যদিও আপনার চক্ষু আছে অথচ দেখতে পান না মদ্যপানের ব্যাপক বৃদ্ধি

যদিও আপনার চক্ষু আছে অথচ দেখতে পান না পতিতাবৃত্তির প্রসার


…..আপনি দেখিতে পান না বড় সাইজের শস্য-ফল-ফ্রুট এবং ভেজাল

…..আপনি দেখিতে পান না শহরগুলোতে শিক্ষা ব্যবস্থায় দুর্নীতি

…..আপনি দেখিতে পান না আল্লাহবিরোধী পৃথিবী


আপনি যদি এই বিষয়গুলি দেখতে না পান তবে বলবো আপনারা শহর ত্যাগ করার দরকার নাই ,শহরেই থাকুন সেটা আপনার ইচ্ছা


আপনি যদি শহর ত্যাগ করতে না চান তবে না করুন

কিন্তু আমাদের শহর পরিত্যাগ করা ঠেকাতে চান কেন ?

আমাদের ধারনা জাহাজ ডুবে যাইতেছে

আমাদের ধারনা জাহাজকে ডুবার হাত থেকে কেউ রক্ষা করতে পারবে না

আমাদের ধারনা আমরা যে নৌকায় উঠেছি তা ডুবতেছে এবং কেহই তার ডুবা রোধ করতে পারবে না


সুতরাং এখন সাধারণ কান্ডজ্ঞানের দাবী হইল আমাদেরকে জাহাজ থেকে নেমে যাইতে হবে।

কাজেই আমরা মুসলিম গ্রামে চলে যাইতেছি

যদি আপনি তা করতে না চান

যদি আপনি ডুবন্ত জাহাজেই থাকতে চান তবে থাকুন

আমরা সেখানে আদৌ থাকতে চাই না

ইহা আপনার ইচ্ছা

জাহাজ যখন ডুবে যাইবে তার সাথে আপনিও ডুবে যাইবেন

আমরা যখন মুসলিম গ্রামে চলে যাইব

আমরা যখন শহর হতে নিজেদের গুটিয়ে নেব

আমরা তাহলে সুরা কাহাফের অনুসরন করলাম।


যাহা আখেরী জামানা সংক্রান্ত সূরা এবং সেই সূরাতে কয়েকজন যুবক শহর ত্যাগ করিয়া গৃহ ত্যাগ করিয়া গুহায় আশ্রয় নিয়াছিল-


তোমরা যখন তাদের হতে বিচ্ছিন্ন হলে এবং তারা আল্লাহর পরিবর্তে যাদের ইবাদাত করে তাদের হতে, তখন তোমরা গুহায় আশ্রয় গ্রহণ কর; তোমাদের রাব্ব তোমাদের জন্য তাঁর দয়া বিস্তার করবেন এবং তিনি তোমাদের কর্মসমূহকে ফলপ্রসূ করার ব্যবস্থা করবেন।

 [ সূরা আল-কাহফ,১৬]


 এ আয়াত থেকে এটা প্রমাণিত হয় যে, যদি কোথাও এমন পরিস্থিতির সৃষ্টি হয় যে, সেখানে অবস্থান করলে তাওহীদ ও ঈমান বজায় রাখা সম্ভব হবে না তখন সেখান থেকে হিজরত করতে হবে। যেখানে গেলে দ্বীন নিয়ে থাকতে পারবে সেখানে তাকে যেতে হবে।


 আর এ জন্যই রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন: ‘অচিরেই এমন এক সময় আসবে যখন একজন ঈমানদারের সবচেয়ে বড় সম্পদ হবে কিছু ছাগল পাল যেগুলো নিয়ে সে পাহাড়ের চুড়া এবং বৃষ্টিস্নাত ভূমির পিছনে ছুটিতে থাকবে। তার মূল উদ্দেশ্য হবে ফিতনা থেকে তার নিজ দ্বীনকে বাঁচিয়ে রাখা।

 [বুখারী: ১৯, ৩৩০০, সুনান আবু দাউদ: ৪২৩৭, মুসনাদে আহমাদ: ৩/৪৩] [ইবন কাসীর]



আপনি যখন আদর্শ মুসলিম গ্রামে চলবেন, আল্লাহ তায়ালা বলেন, তিনি আপনাকে রক্ষা করবেন, আপনার উপর তাঁর অনুগ্রহ বর্ষণ করবেন ।

আপনি কিভাবে হাঁসের ঝাকের সাথে বসে আছেন যেখানে আল্লাহ আপনার উপর রহমত বর্ষণের প্রতিশ্রুতি দিতেছেন ?


 পড়াশুনা প্রয়োজনঃ

দাজ্জাল সম্পর্কে বিশ্বনবী (সাঃ) যা বলেছেন, তা বুঝতে হলে 

সবচেয়ে আগে যেটা করতে হবে তা হলো হাদিস,কোরআন আগলে ধরে রাখতে হবে, বুঝতে হবে, শিখতে হবে, দ্বীনের পথে ফেরার দাওয়াত দিতে হবে,


Agenda 21,

Alchemy & occult science,

Alien,

Amnesty International,

Ancient Technology,

Annu nakki,

Anti-Christ,

Anti-Gravity, 

Area 51, 

Armageddon, 

Artichoke,

As above so Below,

Asgardia,

Atheism,

BRICS, 

Baal God,

Babylonian money magic,

Belford Declaration ,

Bermuda triangle , 

Bhaphomet,

Bilderberg, 

Bio weapons,

Black magic, 

Black mirror, 

Black water, 

Black pope, 

Bluebird,

Bohemian grove, 

Brain hacking,

Brain washing,  

Bretton Woods conference,  

CDC,

CEDAW, 

CERN,

CIA agent Zakerberg, 

CIA,

Caduceus ,

Cannibalism, 

Chatter,

Church of Satan,

Crop circle,  

Cross dimensional Communication,  

Crusade,

Crypto Jews,

Crypto currency, 

DARPA, 

Dark web, 

Dark enery, 

Darwinism,

Debt slaves, 

Deep fake video,  

Delta,

Democracy,  

Depopulation agenda, 

Design Baby,

Devil worshipper,

Devil's Triangle,

Disney, 

Distraction, 

E=mc^2,

Enlightened,  

Eugenics,

Eye of Horas, 

FBI, 

FEMA,

Fake moon landing, 

False memory syndrome, Luciferism,

Federal Reserve Bank,

Feminist revolution, 

Fiat currency, 

Floride toxicity,  

Freemason, 

GAVVI, 

GMO,

Gender Changing Surgery, Genetic Engineering,  

Gene cloning, 

Georgia Guidestone, 

Gilgamesh,

Gog magog, 

Gold standard, 

Greater Israel, 

HAARP,

Halloween, 

Hollywood,

Horus Eye Eco house,

Human Genome Project.

Human Rights Watch,

Human sacrifice,  

Humanoid,  

Hypnotism, 

IMF,

Illuminati,

Isis goddess, 

Jew's Harp,

KGB, 

Kabbalah,

Kfir brigade,  

Khazarians,

Knight templar, 

M16,

MK-Ultra, 

Matrix,

Matrix,

Meta Physics ,  

Mind wars,  

Modern Slavery,

Monarch, 

Mossad,

NASA,

NATO, 

NEOM, 

NGO, 

NICOLA Tesla,  

Nano technology, 

New Word Order.

Nimrod,

Nixon shock,  

Occult, 

Operation paperclip,

Paganism,

Pantheism,

Penial gland, Transhumanism,

Pentagon,

Petrodollar,

Pharaoh bloodline & British Royal family connection, 

Phoenix programme,

Pizzagate,

Project blue beam,

Promise land, 

Propaganda due, 

Propaganda,  

Pyramid,

Qareen Jinn,

Quantum method,

RAW,

RFID,

RFID,

Rand corporation, 

Red cow,

Red terror,  

Rockfeller,

Rod Of Asclepius, 

Rothschild ,

SDG, 

Satanism,

Sea of gallile,  

Secret Science & technology, 

Secularism,

Semiramis, 

Shadow government, 

Skull & Bones, 

Sodomy,

Span, 

Star war, 

Statue of liberty, 

Subconscious mind,

Subliminal massage,

Sun god and Mithra, 

Surrogacy,

Symbol of Life,

The Nine Unknown men,

The Jesuits,

Themis,

Third Temple, 

Trinity,

UFO,

UN,

UNDP,

UNESCO,

UNIFEM,

Unholy Christmas,

Usery Secrets,

Vaccination agenda,

Vatican, 

Voodoo lang, 

WHO, 

WTO, 

War on terror, 

World bank,

Yoga,

Zionist movement,

Zombies, 

& Finally New World Order.

এবং ইতিহাস সহ আরো অন্যান্য বিষয়ের উপর আপনাকে অন্তত দীর্ঘ সময় নিয়ে পড়াশুনা করতে হইবে ।

পর্ব ১ পড়তে- ক্লিক করুন



Post a Comment

নবীনতর পূর্বতন