ঢাকায় প্রতি ৪০ মিনিটে একটি করে তালাক হচ্ছে, কিন্তু কেন?

 


ঢাকায় প্রতি ৪০ মিনিটে একটি করে তালাক হচ্ছে,

এর অন্যতম কারণ কী জানেন?? 

ট্রন্স ফিতরাত। 

অর্থাৎ নারী যে ফিতরাতের উপর জন্মগ্রহণ করে। 

এসব ফিতরাত কে তিলে তিলে ধ্বংস করে দিচ্ছে আধুনিক শিক্ষা ব্যবস্থা৷ 


অর্থাৎ এখন অধিকাংশ নারী নামে নারী থাকলেও বৈশিষ্ট্যে পুরুষের অনুরুপ হয়ে গেছে। 

পুরুষ-পুরুষ কখনো সংসার হয়না। 


মেন্টাল ম্যাচ ছাড়া কখনো সংসার টিকবে না। 

পুরুষ কর্তা, নারী সেই পুরুষের অধীনস্থ। 

এই ফিতরাত এখন বিলুপ্ত হয়ে গেছে। 


কারণ এখন নারী পুরুষ সমান। 

পুরুষ যে কর্তৃত্বপরায়ণ এবং নারী যে অনুগত পার্টনার। এই পরিচয় টা এমন ভাবে মুছে ফেলা হয়েছে যে। 

এখন নারীদের সংসারে সীমাবদ্ধ করা অসম্ভব। 


আপনি যতই তর্ক বিতর্ক করেন না ক্যানো, প্রচলিত নারী শিক্ষা ও নারী কর্মসংস্থান নারীকে মেন্টাল ভাবে পুরুষ পরিণত করেছে৷ 


আল্লাহ যেই রুপ রেখা দিয়ে সৃষ্টিজগত কে বিভাজন করেছেন। 

ইবলিশি শক্তি সেই জায়গায় হস্তক্ষেপ করেছে। 

যারফলে সমাজ ব্যবস্থা তাসের ঘরের মত ভেঙে পড়েছে। 


একটা গাছ শিকড়ের উপর দাড়িয়ে আছে। 

এখন যদি গাছের ডাল পালা শিকড়ের জায়গায় এবং শিকড় কে ডাল পালার জায়গায় আনা হয়। 

একটা গাছ মূহুর্তের মধ্যে ধ্বসে পড়বে৷ 


এখন নারী হলো মানুষ জাতির শিকড়। 

শিকড় যেমন ভেতরে লুকিয়ে থাকে একটা গাছ কে দাড় করিয়ে রেখেছে৷ 

তেমনি নারীরা গৃহ-অভ্যন্তরে থেকে জাতিকে একটা রুলসে রেখেছে৷ 


একটা গাছের ভূমিকায় শুধু ডাল পালা না। শিকড় ও সমান ভাবে ভূমিকা রাখে। যদিও শিকড় অগোচরে থাকে। যারফলে তার ভূমিকা আমাদের চোখে পড়েনা৷।। 


একটা নারী সংসার গুছিয়ে রাখা,সন্তান প্রতিপালন শিকড়ের মত ভূমিকা রাখে। 

কিন্তু পশ্চিমা কালচার এই ভূমিকা কে তুচ্ছ করে এপ্রিশিয়েট করেছে। 


যারফলে নারী হয়ে গেছে পুরুষের প্রতিপক্ষ। আর সংসার হয়ে গেছে ভঙ্গুর। 


একটা গাছের উন্নতি নির্ভর করবে তার ডাল পালা যত উপরের দিকে উঠবে। এবং তার শিকড় যত গভীরে ঢুকবে। 

তেমনি পুরুষ যত বাহিরে যাবে৷ এবং নারী যত গৃহে ঢূকবে। ততই পরিবার প্রথা সুখী সমৃদ্ধ হবে।


লিখেছেনঃ WaraQah WQ 

Post a Comment

নবীনতর পূর্বতন