কমবয়সী মেয়েদের জরায়ু ক্যান্সার টিকা নামে যে মরণফাঁদ সৃষ্টি করা হয়েছে!

 



যখন তারা উদ্যোগ নিয়েছিল তখনও লিখেছিলাম, এখন তো টিকা দেওয়া শুরু করে দিয়েছে....

আচ্ছা,

এত কম বয়সী মেয়ে শিশুদের জরায়ুমুখ ক্যান্সার হতে কখনো শুনেছেন?

অথবা এমন কোনো খবর পাইছেন যে ওমুক জায়গায় ১০-১৪ বছর বয়সী কোনো মেয়ে জরায়ুমুখ ক্যান্সার হয়ে মারা গেছে? 


মুসলিম দেশগুলোর দিকে তাকান দেখবেন ওদের পরিকল্পনা সফল।

বহুবিবাহ আর বাল্যবিবাহ সফলভাবে আটকে দিয়েছে, 

অথচ আল্লাহ বলেছেন সমতা, সুবিচার করতে পারলে ২,৩,৪ বিয়ে করতে। (৪:৩)


যখন একটা মেয়ের প্রথমবার হায়েজ হয় তার পর থেকে বিয়ের উপযুক্ত হয়ে যায়। অভিভাবকদের উপর বাধ্যতামূলক হয় বিয়ে দিয়ে দেওয়া। অথচ তারা বিয়ে দিবে না কে না কে বলেছে প্রগতিশীল বানাতে হবে এটাই মাথায় ঢুকিয়ে নিয়েছে। 

এখানেও ওরা সন্দেহে বীজ রোপণ করে দিয়ে সফর হয়েছে...


যাইহোক অনেকের বংশগত কারণে হতে পারে, খাদ্যাভাস পরিবেশ, আবার দেরিতে বিয়ে যাদের হয় তাদেরও হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। 


১৪০ স্কুলে জরায়ুমুখ ক্যান্সারের ভুয়া টিকাদান কর্মসূচী- দেখুন 



যুদ্ধ লাগি জনসংখ্যা কমাতে গিয়ে নিজেদের সংখ্যাই কমিয়ে ফেলতেছে তাই দুই দিন পর পর নতুন নতুন ভ্যাকসিন নিয়ে আসে। যেন তাদের নির্দিষ্ট টার্গেট হিট করতে পারে। 

যারা নিউ ওয়ার্ল্ড অর্ডার সম্পর্কে জানেন তার অনেক আগেই বুঝে ফেলেছে সবই পরিকল্পিতভাবে করতেছে যে। 


ওয়ার্ল্ড হেলথ অর্গানাইজেশন (WHO) ২০৩০ সালের মধ্যে সবার এই টিকা নেওয়া নিশ্চিত করবে, অতএব বুঝতে পারছেন কি?



এটাই হচ্ছে নিউ ওয়ার্ল্ড অর্ডার বাস্তবায়নের মূল হাতিয়ার, নারীদের কম বয়সেই সন্তান জন্ম দিতে অক্ষম বন্ধা বানানোর যত অপচেষ্টা আছে করতে থাকবে। 


আজ তারা পরিকল্পনা অনুযায়ী ২৩ লাখ ১০-১৪ বয়সী মেয়ে শিক্ষার্থীদের দিবে তারপর কলেজ, ইউনিভার্সিটি তে যাবে, শেষ পর্যন্ত সবাইকে নিতে বলবে, মনে আছে করোনার কথা সবাইকে নিতে বাধ্য করেছিল। 



যদি আপনি নিয়মিত করোনার খবরগুলো দেখে থাকেন তাহলে একটা খবর কি লক্ষ্য করেছেন? 

২/৩ মাস পর পর করোনার নতুন নতুন ভেরিয়েন্ট ঘোষণা করতো, এই নতুন নতুন ভেরিয়েন্টের জন্য নতুন নতুন ভ্যাক্সিন তৈরি করতো।

 তারপর সবাইকে নিতে বাধ্য করতো, এমন ব্যক্তিও পাবেন যে কিনা ৪/৬ টার মতোও টিকা নিয়েছে, কোনো লাভ হয়েছে? রাশিয়া ইউক্রেন যুদ্ধ লাগার পর পর করোনা নিখোঁজ হয়ে গেছে, এটা নিয়ে কি একবারও ভেবেছেন? যে করোনায় হাজার হাজার মানুষ আক্রান্ত আর মারা যেত সেটাই কিনা বন্ধ হয়ে গেছে একটা যুদ্ধে!!!


শিক্ষামন্ত্রী ভ্যাক্সিন নেওয়ার পরও ২ বার আক্রান্ত হইছে- দেখুন


ওরা দাবি করে ভ্যাক্সিন নাকি রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায় অথচ দেখেন ভ্যাক্সিষ নেওয়ার পরও আক্রান্ত হয়েছে।

এই সব ই মাইন্ডগেম ছাড়া আর কিছু না, সূক্ষ্ম একটা কৌশল, আমাকে আপনাকে ফাঁদে ফেলে খুব সহজেই ওরা উদ্দেশ্যর দিকে অগ্রসর হচ্ছে.... 


যাইহোক এখনো সময় আছে, এধরনের ফাঁদ থেকে দূরে চলে আসার, আপনার মা-বোন,মেয়ে,স্ত্রী সবাইকে রক্ষা করুন,পাড়া-প্রতিবেশীদের সতর্ক করুন। 


লিখেছেন: নাসিম আহমাদ

১৭ জুমাদাল আখিরাহ ১৪৪৫|১৫ পৌষ ১৪৩০

Post a Comment

নবীনতর পূর্বতন