রাজনীতি একটা সাইকোলজিকাল গেইম। তা লি বা ন - একিউ সেই খেলাটা খুব ভালো মতোই জানে। তারা কোন দিক দিয়ে কি উদ্দেশ্যে খেলছে সেটা বুঝতে হলে পশ্চিমাদের পদলেহনকারী জাশিকে ৭০ বার জন্ম গ্রহণ করতে হবে।
চাপাবাজ জাশির কাছে মনে হতে পারে আমি চাপাবাজি করছি। কৌশল বলে দিলে সেটা ভন্ডুল হয়ে যায়। তাই বলছি না।
তবে হিন্টস দিই একটু। তা লি বা ন - একিউ রেন্ডিয়ার সাথে যা করছে—সবই করছে বাংলাদেশকে মাথায় রেখে। ট্রাম্প বাগরাম দখল করার হুমকি দিয়েছে কওমীর আলেমরা আফগান সফরে যাওয়ার পর।
২০ বছর পর চুক্তি করে যেই ভূখণ্ড থেকে ওরা বিতাড়িত হয়েছে, সেই ভূখণ্ড ওরা আবার ফেরত চাইবে; এতটা স্বল্পমেয়াদী পরিকল্পনা আমেরিকা করে না।
নেক্সট খেলার ময়দান বাংলাদেশ। খেলোয়াড় আমেরিকা। আমেরিকা যেখানে, তা লি বা ন - একিউ সেখানে।
কারণ, তাদের কর্মপন্থা হলো, পৃথিবীর কোথাও আমেরিকাকে নিশ্চিন্তে থাকতে দেবে না তারা। কথা বোঝা গেল গান্ডু গামাতিরা?
ফাকিস্তান হচ্ছে পায়খানা। রেন্ডিয়া হচ্ছে টয়লেট টিস্যু। তা লি বা ন ও একিউ টিস্যু দিয়ে পায়খানা মোছার টার্গেটে নেমেছে। কাটা দিয়ে কাটা তোলার মতো।
বাংলাদেশের ডীপ স্টেট ও আফগান সরকার নিয়ে আরো আশ্চর্যজনক ক্যালকুলেশন আছে আমার কাছে। সবকিছু বলা যাবে না।
তাছাড়া জাশির বটবাহিনীর পিনাট সাইজের ব্রেইনে সেসব ক্যালকুলেশন ঢুকবেও না। ওদের ছোট্ট ব্রেইনটা দালালী ও গাদ্দারির ১০১ টা তরিকা দিয়ে ইতোমধ্যে পরিপূর্ণ হয়ে গেছে।
পদার্থ মাসুদরা বিভিন্ন ভিডিওতে প্রচুর বইপুস্তক পড়ার চাপাবাজি করে। অথচ হুদাইবিয়ার সন্ধির মতো শরীয়া অনুমদিত কাজকে ওরা বেমালুম চেপে যায়।
চেপে যায় কারণ, ওরা এসবের চর্চা করে না। ওরা বেছে নিয়েছে দালালীর পথ।
ওদের বড়ো বড়ো শায়েখরা বুলেটের বদলে ব্যালট হাতে নেওয়ার তালিম দেয়। কি তা লে র আয়াতকে ভোটের সাথে জুড়ে দেয়।
মন্দিরে গিয়ে মন্ত্র পাঠ করে, পূজা দেয়। রোজা ও পূজা ওদের কাছে সমান। ওরা নবী-রাসূলগণকে মুশরিক দেবতাদের সমান মনে করে।
যেই দলটার জন্মের ইতিহাস ডিগবাজি দিয়ে সুবিধাজনক কোনো স্থানে লুঙ্গিবাসী হওয়া, সেই দল তা লি বা ন ও একিউর কূটনীতি নিয়ে কটাক্ষ করবে—এটাই স্বাভাবিক।
– কারিম শাওন
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন