মহা সতর্ক সংকেত ব্লাক ওয়াটার,যাদের উদ্দেশ্য মুসলিম হত্যা পর্বঃ ২


বাংলাদেশে ব্লাক ওয়াটারের কার্যক্রমঃ


 প্রথম পর্বে আমি বলেছিলাম ব্লাক ওয়াটার কি৷ পাকিস্তানে ব্লাক ওয়াটারের কার্যক্রম কেনো এতো শক্তিশালী। পাকিস্তানের সীমান্তবর্তী এলাকাগুলো পাহাড় জঙ্গল বেষ্টিত। এই পাহাড়ি দুর্গম এলাকা নিয়ে যত মাথা ব্যাথা আমেরিকার।

পাকিস্তানের সীমান্তবর্তী উত্তর ওয়ারেজিস্তান, সোয়াত, বেলুচিস্তান এই অঞ্চলগুলো পাহাড়ি এলাকা। আফগানিস্তানের পর সবচেয়ে বেশি ড্রোন হামলা হয়েছে উত্তর ওয়ারিজিস্তানে। প্রায় ২০ হাজার এর বেশি সেখানে মার্কিন ড্রোন হামলা হয়েছে৷ 


মনে প্রশ্ন জাগতে পারে পাহাড়ি দুর্গম এলাকা নিয়ে মার্কিন শক্তির এতো মাথা ব্যাথা কেন। পাকিস্তান কে যতটুকু ভয় পায় তার চেয়ে এই পাহাড়ি এলাকাগুলো বেশি ভয় পায় আমেরিকা৷ আর পাহাড়ি এলাকা হলো দাজ্জালের সবচেয়ে দুর্বল জায়গা৷ 


আফগানিস্তানে সোভিয়েত পতনের পিছনে কাজ করেছে পাহাড়ি এলাকার হামলাগুলো। আজ আফগান গেরিলাদের টিকে থাকার অন্যতম উৎস হলো পাহাড়ি এলাকা তাদের দখলে। আর পাহাড়ি এলাকা এতো নিরাপদ যে, সেখানে পৃথিবীর যতোই শক্তিশালী বাহিনী অভিযান পরিচালনা করুক না কেন সেখান থেকে ফিরে আসা অসম্ভব। 


বিশ্বের সর্বোচ্চ প্রযুক্তি ব্যবহার করেও কেনো আমেরিকা ব্যর্থ ৷ আমেরিকার বিরুদ্ধে এতো বছর লড়াই চালিয়ে যাওয়ার এতো শক্তি কার আছে৷ মোটামুটি যথেষ্ট মিলিটারি স্ট্রং যেকোনো দেশ কে ৩/৪ দিনের মধ্যে দখল করার সক্ষমতা আছে আমেরিকার। তাহলে আফগানিস্তানে কেনো আমেরিকার বিজয়ের দেখা পায়নি। 

তার অন্যতম কারণ পাহাড়ি এলাকায় আমেরিকার কোনো প্রযুক্তি কাজে আসছে না। আর আফগান গেরিলাদের সবচেয়ে বড় শক্তি এই পাহাড়ি দুর্গম এলাকা। 


ভারতের ১০ লক্ষ সৈন্য যদি বাংলাদেশে অভিযান চালায় তাহলে বাংলাদেশ কয়েক ঘণ্টার মধ্যে ধ্বংস হয়ে যাবে৷ কারণ বাংলাদেশ সমতল ভূমি। 

কাশ্মীরে প্রতি ১০ জন নাগরিকের জন্য একজন সৈন্য। এভাবেই ১০ লক্ষ সৈন্য কাশ্মীর কে ঘিরে রেখেছে৷ তারপরও কেনো কাশ্মীর টিকে আছে, তা কল্পনার বাইরে। 

কাশ্মীরের দুর্গম পাহাড়ি এলাকার জন্য দীর্ঘ দশক ধরেও লড়াই করে যেতে পারছে গেরিলারা। এসব পাহাড়ি দুর্গম এলাকার জন্য ভারতের বিজয় এখোনও আনতে পারেনি। 


আমি দাজ্জালের যতোগুলো হাদিস বিশ্লেষণ করেছি, সেখানে পাহাড়ি এলাকার গুরুত্ব অনেক জোরালোভাবে বলা হয়েছে৷ 

আল্লাহ বলেছেন তোমরা দাজ্জালের ফিতনা থেকে বাঁচার জন্য পাহাড়ে আশ্রয় নাও। আফগানিস্তানে দাজ্জালের শক্তিশালী বাহিনী থেকে রক্ষা পাচ্ছে আফগান গেরিলারা। কারণ তারা পাহাড়ে ঘাটি গেড়েছে। এবং তাও বলা হয়েছে তোমরা পাহাড়ে অবস্থান নিয়ে দাজ্জালের বিরুদ্ধে লড়াই করো। 

আমেরিকার আফগান ব্যর্থতা প্রমাণ করে দেয় পাহাড়ি এলাকায় আশ্রয় নিলে যে কেউ দাজ্জাল থেকে নিরাপদ থাকবে। আর এটাও স্পষ্ট যে এই পাহাড়ি এলাকে থেকেই দাজ্জালের বিরুদ্ধে তীব্র লড়াই হবে। 


অর্থাৎ একদম পরিষ্কার যে পাকিস্তানের পাহাড়ি এলাকা নিয়ে আমেরিকার কেনো এতো ভয়৷ এসব পাহাড়ি এলাকাগুলো কেন্দ্রকরে ত্রি শক্তি (আমেরিকা,ইজরায়েল, ভারত) আজ পাকিস্তানের মাঝে ষড়যন্ত্রে লিপ্ত৷ 

ব্লাক ওয়াটার বাহিনী এসব পাহাড়ি এলাকায় কমান্ডো অভিযান পরিচালনা করে৷ শুধু ব্লাক ওয়াটার নয় পাকিস্তান সেনাবাহিনী পর্যন্ত সীমান্তবর্তী এলাকাগুলো তে অভিযান পরিচালনা করে মার্কিন শক্তির দালালি করছে। 


পাহাড়ি দুর্গম এলাকা বেলুচিস্তানে মোসাদ, 'র' ষড়যন্ত্র করে যাচ্ছে। আজ বেলুচিস্তানের অশান্তির পেছনে দায়ী ভারত,ইজরায়েল। কারণ দাজ্জালি শক্তি চাচ্ছে এসব পাহাড়ি এলাকা মুসলমানদের দখলে না থাকুক। তাই বেলুচিস্তানের নৈরাজ্যের কারণ আপনারা একটু হলেও বুঝতে পেরেছেন এই ষড়যন্ত্রের পিছনে কে দায়ী।

 পাকিস্তানের উম্মাহ শক্তির হাত থেকে দাজ্জালের জন্য নিরাপদ করতে হলে এই পাহাড়ি এলাকা দখল নিতে হবে ইজরায়েলের। আর অখন্ড ভারত প্রতিষ্ঠা করার সবচেয়ে বিপদজনক বাধা হলো এই পাহাড়ি এলাকা। এজন্যই বেলুচ,সোয়াত,ওয়ারেজিস্তানে ত্রি শক্তি মিলিত হয়েছে। 


এবার আসি বাংলাদেশে। 

বাংলাদেশে কি দাজ্জালি বাহিনী ব্লাক ওয়াটার আছে?


এটা নিয়ে কারো বিশ্বাস হবে না আমি জানি। 

ব্লাক ওয়াটার হলো একটা এজেন্সি,তাদের যেমন ভাড়াটে সেনাবাহিনী আছে তেমনি তাদের এনজিও এর মতো অসংখ্য প্রতিষ্ঠান আছে।

আমি প্রথম পর্বে বলেছিলা ব্লাক ওয়াটার ভাড়াটে সন্ত্রাসীদের তাদের বাহিনীতে টেনে নেয় উচ্চ ডলারের বিনিময়ে। পাকিস্তানে প্রায় ১৫ হাজার সন্ত্রাসীকে উচ্চ ডলার ও ভাতা দিয়ে তাদের দলভুক্ত করে। 


ব্লাক ওয়াটার হলো এজেন্সি। তাহলে বাংলাদেশি কি ব্লাক ওয়াটারের এজেন্সি আছে। হ্যা অবশ্যই শতভাগ আছে। তাহলে কোথায় আছে তাদের এজেন্সি, কোথায় তাদের ভাড়াটে সন্ত্রাসী। এ রকম শত প্রশ্ন জাগবে৷ নিচে একটু লক্ষ্য করুন। 


বাংলাদেশ হলো একটি গুরুত্বপূর্ণ মুসলিম অধ্যুষিত দেশ৷ তাই বাংলাদেশ নিয়ে দাজ্জালের যেমন ভয়, তেমনি অখণ্ড রামরাজ্য বেনিয়াদের ভয়। 

ইলিয়াস ভাইয়ের ভিডিওতে দেখেছিলাম ইসকন সিলেট, চট্টগ্রাম অঞ্চলে বেশি তৎপর। সিলেটের পাহাড়ি চা-বাগানের যে দলিত হিন্দু কর্মচারী আছে তাদের টার্গেট নিয়েই ইসকনের কার্যক্রম। অতএব বুঝা গেলো এসব পাহাড়ি এলাকা দখল নেওয়ার কারণ কি। অখণ্ড রামরাজ্য প্রতিষ্ঠার অংশ হিসাবেই সিলেটের বুকে এসব ষড়যন্ত্র হচ্ছে। আর সিলেট হলো ধার্মিক এলাকা। এই এলাকার মুসলমানদের কে দাজ্জালের ভয় আছে অবশ্যই। সিলেটে যেমন ইসলামি শক্তির ঘাটি, তেমনি সিলেটে আছে পাহাড়ি দুর্গম এলাকা।আবার সিলেট হলো ভারত সীমান্তবর্তী এলাকা। তাই সিলেটে ভারতের এই ষড়যন্ত্র বেলুচিস্তানের আদলে হচ্ছে। 


সিলেটে ইসলামি শক্তির আধিক্য, পাশাপাশি বিশাল পাহাড়ি এলাকা। তার জন্য চট্টগ্রামের পর সিলেট কে চিহ্নিত করেছে দাজ্জালি ও অখন্ড শক্তি। অবশ্যই এই ব্যাপারটা বুঝাতে পেরেছেন। 


এবার আসি চট্টগ্রাম প্রসঙ্গে৷ 


সমগ্র পার্বত্য চট্টগ্রাম পাহাড়ি দুর্গম এলাকা নিয়ে গঠিত৷ পার্বত্য চট্টগ্রাম নিয়ে ষড়যন্ত্রের কলকাঠি নাড়ছে আমেরিকার এজেন্সি গুলো৷ 

পাহাড়ি সশস্ত্র সন্ত্রাসীদের কার্যক্রম, গতিবিধি বিশ্লেষণ করলে ব্লাক ওয়াটারের সাথে মিলে যায়। আমি আগেও বলেছিলাম ব্লাক ওয়াটার ভাড়াটে সন্ত্রাসীদের তাদের দলে যুক্ত করে৷ পার্বত্য চট্টগ্রামের সন্ত্রাসীরা কিন্তু স্বাধীনতাকামী কোনো দল নয়৷ 

আপনাদের একটা ইনফরমেশন বলি। পার্বত্য চট্টগ্রামের শতকারা ৭০% উপজাতি এই সশস্ত্র গোষ্ঠীর বিরুদ্ধে। এমন কি তারা তাদের অত্যাচারে অতিষ্ঠ। বাংলাদেশের সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে যখন মানববন্ধন করে দাবী আদায় করা হয়, তা এই সশস্ত্র গোষ্ঠীর স্বার্থের জন্যই৷ পার্বত্য চট্টগ্রামের স্কুলের ছাত্র-ছাত্রীদের অস্ত্রের ভয় দেখিয়ে তাদের কে মানববন্ধনে আনে এই গোষ্ঠী গুলো৷ 


এমন কি যেই উপজাতি তাদের এই অত্যাচারের বিরুদ্ধে কথা বলে, তাদের কে হত্যা করা হয়৷ ২০২০ সালের মধ্যেই প্রায় ৫০ জনের অধিক উপজাতি কে হত্যা করে এই কথিত উপজাতি সন্ত্রাসী গ্রুপ গুলো। তাদের হাতেই যদি তাদের উপজাতি ভাই খুন হয়, তাহলে তাদের উদ্দেশ্য কি। 

এই সন্ত্রাসী গুলো ভারত আমেরিকার স্বার্থেই কাজ করে যাচ্ছে। 


এই উপজাতি সন্ত্রাসীদের ভাড়া করেই আমেরিকার এজেন্সি গুলো ষড়যন্ত্র করে যাচ্ছে। এই সন্ত্রাসী গ্রুপগুলোর কাজের ধরণ ব্লাক ওয়াটারের সাথে মিলে যায়। পাকিস্তানের ব্লাক ওয়াটার যে অস্ত্র ব্যবহার করে থাকে তা অনেক আধুনিক৷ আমেরিকার নেভি সিলের জন্য যে অস্ত্র আলাদাভাবে তৈরী করা হয় সে অস্ত্র ব্লাক ওয়াটার পর্যন্ত পেয়ে থাকে। 


 পার্বত্য চট্টগ্রামের গ্রুপ গুলোর হাতে যেই আধুনিক অস্ত্র আছে, তা স্বয়ং বাংলাদেশের সেনাবাহিনীর হাতে নেই। সেনাবাহিনীর এতো বিলিয়ন ডলার বাজেট পেয়েও এসব অস্ত্র ব্যবহার করতে পারছে না। অন্যদিকে দরিদ্র এই সন্ত্রাসী গ্রুপগুলোর হাতে এই আধুনিক অস্ত্রের উৎস কোথায় থেকে। এই অস্ত্রগুলো ব্লাক ওয়াটারের এজেন্সি দিয়ে থাকে অবশ্যই। 


পাকিস্তান একবার ব্লাক ওয়াটারের আধুনিক অস্ত্রবাহী মাইক্রোবাস আটক করে পুলিশ৷ পরে কিছু সময়ের ব্যবধানে তারা ছাড়া পেয়ে যায় অদৃশ্য ইশারায়। আর যে পুলিশ তাদের আটক করে তাদের উপর বিপদ নেমে আসে। 

পার্বত্য চট্টগ্রামের চিত্র একই। সেনাবাহিনী চেকপোস্ট থেকে একে-৪৭ অস্ত্রসহ আটক হলেও কিছুদিন পর তারা ছাড়া পেয়ে যায়৷ 

এই গ্রুপ গুলোর কি এমন শক্তি যে তাদের আটক করে রাখা যায় না। যেখানে কথিত জঙ্গির কাছে একটা পিস্তল পেলেও দফায় দফায় রিমান্ড, ১০/১২ বছরের জেল হয়ে যায়। সেখানে একে -৪৭ অস্ত্রসহ ধরা খেলে তারা কোন অদৃশ্য ইশারায় ছাড়া পেয়ে যায়। এই শক্তি হলো ব্লাক ওয়াটারের এজেন্সির শক্তি,যার কাছে সেনাবাহিনী অসহায়। 


পার্বত্য চট্টগ্রামের এই সন্ত্রাসী গ্রুপগুলোর অস্ত্র,কূটনৈতিক ক্ষমতা ইত্যাদি বিশ্লেষণ করলে বুঝা যায় তা ব্লাক ওয়াটার ভাড়াটে সন্ত্রাসীদের মতো। যা ব্লাক ওয়াটারের এজেন্সি বিভিন্ন এনজিওর মাধ্যমে তাদের পরিচালিত করে। 


বিশাল পাহাড়ি দুর্গম এলাকা দাজ্জালের দখলে রাখার জন্য উত্তর ওয়ারিজাস্তের মতো কোটি কোটি ডলার ব্যায় করছে আমেরিকা। তেমনি অখণ্ড রামরাজ্য প্রতিষ্ঠা করার লক্ষে এসব পাহাড়ি এলাকা ভারতের জন্য নিরাপদ রাখা হচ্ছে।

বেলুচিস্তানের প্রেক্ষাপটের সাথে পার্বত্য চট্টগ্রামের ষড়যন্ত্রের মিল রহস্যজনক ভাবে মিলে যাচ্ছে।


তাই আমার কাছে পাহাড়ি সন্ত্রাসী গ্রুপগুলো কে ব্লাক ওয়াটারের ভাড়াটে সন্ত্রাসী মনে হয়। দাজ্জালের এজেন্ডা বাস্তবায়নের জন্য তারা কাজ করে যাচ্ছে। আফগানিস্তানের পাহাড়ি এলাকার জন্য যেমন আমেরিকার চরম মূল্য দিতে হচ্ছে। 

তাই দাজ্জালি শক্তি কোনো মুসলিম দেশের পাহাড়ি এলাকা মুসলমানদের দখলে থাকতে দিবে না। 


পরিশেষে বলা যায় যে, বাংলাদেশ থেকে এই বিশাল পাহাড়ি এলাকা পৃথক করার ষড়যন্ত্রের কারণ কি। এই পাহাড়ি এলাকা বাংলাদেশের দশভাগের এক ভাগ। দাজ্জালি শক্তি এই পাহাড়ি এলাকা যাতে মুসলমানদের দখলে না যায় সে জন্য আজকের এই ষড়যন্ত্র। 

এই পাহাড়ি দুর্গম এলাকা আজ আমেরিকার এজেন্সির দখলে। সেখানে বাংলাদেশের সেনাবাহিনী পুতুল মাত্র। 


দাজ্জালি ফিতনার সময় বাংলাদেশের মুসলমান এই পাহাড়ি দুর্গম এলাকায় আশ্রয় নেওয়ার সব পথ আজ বন্ধ৷ 

অখণ্ড রামরাজ্য প্রতিষ্ঠা কঠিন হয়ে যেতো যদি এই পাহাড়ি দুর্গম এলাকা বাংলাদেশের অধীনে থাকতো। 

আজ পাহাড়ি ব্লাক ওয়াটার তো ভারত-আমেরিকার স্বার্থের জন্যই পার্বত্য চট্টগ্রাম কে বিচ্ছিন্ন করতে চাইছে। 

বাংলাদেশ কে নতুন করে ভাবতে হবে৷ 

বাংলাদেশের সেনাবাহিনী কে নতুন করে টার্গেট নিতে হবে।

কিন্তু পার্বত্য চট্টগ্রামে সেনা ক্যাম্প প্রত্যাহার যে ভাবে করা হচ্ছে তা হবে বাংলাদেশের জন্য অশনিসংকেত। 

কে শুনবে কার কথা। 

এই ঘুমন্ত জাতি আজো ঘুমিয়ে আছে। 


এজন্য আমি বারবার ঐক্যের কথা বলি। আজ মুসলমানদের সামান্য জিনিস নিয়ে বিভক্তি আমার ভীষণ গালি দিতে ইচ্ছে করে। এজন্য বড় বড় বক্তাদের আমার কাছে পাগল-ছাগল মনে হয়। ওরা মাহফিলে বিভক্তি ছড়াচ্ছে, আর তাতেই ঘোটা জাতি নিমজ্জিত। 


- আল ইন্তিফাদা

Post a Comment

নবীনতর পূর্বতন