ছেলেরা গণহারে প্রবাসে যাচ্ছে। জাপান, ইউরোপ, আম্রিকা,অস্টেলিয়া মিলিয়ে প্রতিবছর ৪০+ হাজার যাচ্ছে। সেই তুলনায় দেশে এমনিতেই পুরুষ সংকট।। আর সরকারি চাকরির পরিসংখ্যান কত হিসাব করবেন।
একটা পাব্লিক ভার্সিটিতে যত গুলা মেয়ে আছে সব গুলা কখনো সরকারি চাকরি ওয়ালা পাত্র পাবে না।
সেই জায়গায় ন্যাশনাল ভার্সিটির গুলা কী হবে।
আর বড় [পয়সাওলা/উচ্চবিত্ত] পাত্রের কাছে বিয়ে দেবার আশায় মেয়েদের বিয়ে আটকে রাখছে অভিভাবক।
আর প্রতিষ্ঠিত ছেলে কখনো বয়স্ক মেয়ে বিয়ে করেনা।।।
দেখতে স্মার্ট ও কমবয়সী মেয়েই তাদের পছন্দ।। এটাই স্বাভাবিক।। ইট মারলে পাটকেল আসবে।।
বেকার বলে যেমন নিজ কন্যাকে তুলে দিবে না। তেমনি হাড়ভাঙা খাটুনি দিয়ে প্রতিষ্ঠিত হয়ে কেউ বয়স্ক মেয়ে বিয়ে করবে না।। বাড়াবাড়ি শুরুটা মেয়ে পক্ষের। আর ভুক্তভোগী দিনশেষে মেয়ে পক্ষেরই।
বাংলাদেশে কত লাখ লাখ মেয়ের স্বাভাবিক বিয়েই যখন কষ্টসাধ্য। সেখানে ডিমান্ডের অপেক্ষায় মেয়েদের বসিয়ে রেখে পরিবার চরম লেভেলের নির্বুদ্ধিতা করছে৷
আপনি বয়স্ক মেয়েদের হালত দেখেন।
SSC-HSC যেমন পাত্রের প্রস্তাব আসতো। অনার্স মাস্টার্স করে একটা মেয়ের জন্য এমন পাত্র জোগানো অসম্ভব।
এটাই বাস্তবতা যে অনার্স মাস্টার্স দেওয়া কোনো ছেলে কখনো অনার্স মাস্টার্স পড়া মেয়েকে বিয়ে করবে না। তারা বিয়ে তে প্রাধান্য দেয় SSC-HSC বা অনার্সের শুরু করা মেয়েদের।
কি পরিমাণের বিয়ে সংকট দেশে হচ্ছে। এটা তারাই বুঝতাছে যাদের ঘরে অনার্স মাস্টার্স পড়া মেয়ে আছে৷
দিনশেষে মেয়েরা যৌবন থেকেও বঞ্চিত হলো। সাথে সঠিক পাত্রস্থ ও হলো না। অভিভাবক শেষমেষ যা সামনে পায় তাতে বিয়ে দিয়ে দায়মুক্ত হতে চায়৷
.
লিখেছেনঃ WaraQah WQ
৯ রবিউল আখির ১৪৪৫ ┇৮ কার্তিক ১৪৩০
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন