একটা প্যাকেটজাত পোডাক্টের নির্দিষ্ট মেয়াদ থাকে৷
নির্দিষ্ট মেয়াদ উত্তীর্ণ হয়ে গেলে পোডাক্টের প্যাকেট চকচক করলেও ভেতর টা নষ্ট হয়ে যায়।
পর্দার শরয়ী নীতি মালার দূরত্ব আছে।
কেউ যদি ৭৮ কিলো উত্তীর্ণ হয়ে যায়। তার পর্দা নষ্ট হয়ে গেছে। যদিও উপরের হিজাব যতই চকচক করুক৷ এটাও মেয়াদোত্তীর্ণ পর্দা।
আজকে সহ-শিক্ষার জন্য যারা ক্যাম্পাসের হলে ৭৮ কিলো অতিক্রম করে অবস্থান করছে। সবার পর্দা বিনষ্ট হয়ে গেছে। জাস্ট শুধু নষ্ট পর্দা টা কে সুন্দর একটা কাপড় দিয়ে ডেকে রেখেছে৷
একটা টিচার বাৎসরিক একবার ভাইভায় যদি মুখ খুলতে বলে। তাতে তেলেবেগুনে জ্বলে উঠে সমস্ত মুমিন সমাজ।কিন্তু বাকি ৩৬৫ টা দিনই যে একটা নারী শরীয়ত কে বৃদ্ধাঙ্গুলী দেখিয়ে অবস্থান করছে। সহ-শিক্ষায় এটেন্ড করছে।তাতে কারো আসে যায় না।
পরিবার বাধ্য করলে ৩৬৫ দিনের সহ-শিক্ষা ও ৭৮ কিলো অতিক্রম করা যদি বৈধ হয়ে যায়।
শিক্ষক বছরে একটা দিন বাধ্য করলে সেটা ক্যানো অবৈধ হয়ে যায়??
হাত মোজা পা মোজা পরে কোনো নারী যদি সুগন্ধি ব্যবহার করে। ঐ নারী প্রেম জ্বিনা না করেও ব্যভিচারী।
ঠিক তেমনি যে নারী হাত মোজা পা মোজা পড়ে সহ শিক্ষায় অবস্থান করে৷ ৭৮ কিলো অতিক্রম করে সেও বেপর্দা।
মূল বেসিক পোস্ট পর্দা নিয়ে হলেও।
আজকের জ্বিনা ব্যভিচার, সতীত্ব হননের মূল কারণ কিন্তু এই পর্দা লঙ্ঘন।
আমাদের সেলিব্রিটি সমাজ এই স্পষ্ট বিধান দেখেও দেখে না। কারণ এদের জনপ্রিয়তা কমে যাবে। ওয়াজের ভিউ হ্রাস পাবে।
বেস্ট সেলারের স্থান নিচে নামে যাবে।
আজকে সহ-শিক্ষার জন্য ভার্সিটি গুলো যে উন্মুক্ত পতিতালয়ে পরিণত হয়েছে তা দেখার কেউ নেই।
লিখা- আল ইন্তিফাদা
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন