এসিড সন্ত্রাসী ইসকনের সদস্য চেনার উপায় কি কি?

 

 ইসকনের সদস্য কীভাবে চিনবেন/শনাক্ত করবেন?
১. সনাক্তকরণের প্রধান চিহ্ন–তাদের ডান হাতের কব্জিতে লাল সূতা বাঁধা থাকে (মোটা বা চিকন)। [নারী-পুরুষ সবাই লাল সূতা বাঁধে। ছোটো ছেলে-মেয়েদেরও লাল সূতা বাঁধায়; যেন কেউ ইসকনকে সন্দেহের চোখে না দেখে।]

২. সম্পূর্ণ মাথা টাক বা মাথায় চুল কম; তবে মাথার পেছনে একগুচ্ছ বড়ো চুল বা টিকি থাকে।

৩. কারো কারো হাতে জপমালার একটা থলি থাকে।

৪. ইসকনের ধর্মগুরুরা সাদা জামা ও সাদা ধূতী এবং গেরুয়া জামা ও গেরুয়া ধূতি পরে।

৫. ইসকনের লোগো বা প্রতীক হলো পদ্মফুল। [উপরের ছবিতে দেখুন]

৬. তাদের স্লোগান 'জয় শ্রী রাম' এবং 'হরে কৃষ্ণ'। 'হরে কৃষ্ণ' জপে তারা উপাসনাও করে।


বাংলাদেশে ইসকনের উদ্দেশ্য কি কি?

১. কৃষ্ণের ভক্তির নামে ভারতের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তী। ভারতীয় হাইকমিশনের সাথে ইসকনের সরাসরি সংযোগ থাকে।

২. জোরপূর্বক জমি দখল করে সেখানে মন্দির নির্মাণ।

৩. মুসলমানদের বিরুদ্ধে উস্কানিমূলক কথা বলে ও কাজ করে সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা লাগানো।

৪. পায়ে পারা দিয়ে ঝামেলা লাগিয়ে বহির্বিশ্বকে দেখাবে তারা অসহায়; যেন ভারত বাংলাদেশে সামরিকভাবে আক্রমণ করতে পারে।

৫. চূড়ান্ত লক্ষ্য বাংলাদেশকে ভারতের অঙ্গরাজ্য বানানো।


ইসকনের জাল কতদূর বিস্তৃত?

১. পুলিশের মধ্যে তাদের উপস্থিত সবচেয়ে বেশি।

২. তারা প্রশাসন ও বিচারবিভাগের গুরুত্বপূর্ণ পদেও রয়েছে।

৩. ধনী হিন্দুদের অধিকাংশই ইসকনের সদস্য।

৪. এই দলের সদস্যরা স্কুল, কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকতা পেশায় অনুপ্রবেশ করেছে।

৫. লীগের অনেক নেতা ও কর্মী ইসকনের সদস্য।

৬. যেকোনো বেসরকারী অফিসের উচ্চপদেও তাদের কর্মসংস্থান হয়েছে।

৭. অভিনয় জগত এবং গণমাধ্যমেও ইসকনের সদস্য আছে।

৮. হিন্দু ডাক্তারদের একটা বড়ো অংশ ইসকনের সদস্য।

লিখেছেনঃ কারিম শাওন

Post a Comment

নবীনতর পূর্বতন