ইকোনমিক ধ্বসের জন্য তারা করোনাকে দায়ী করেছে নিজেদের দায় এড়াতে। হঠাৎ করেই ডলারের পতন ঘটেছে। এবং প্রতিটা দেশ তার পুরো রিজার্ভ কারেন্সি যেটা আমেরিকার ফেডারেল ব্যাংকে জমা আছে সেটা হারাবে। ফেডারেল ব্যাংকে বলেও হয়ত কিছু থাকবেনা।
কারন তার স্থানে নতুন ডিজিটাল কারেন্সি নিয়ে আসা হবে।(সংখ্যা] এবং দেশগুলোকে উদ্ধার করার জন্য বিপুল পরিমান লোন দেয়া হবে নতুন শর্ত অনুযায়ী। ধরুন আপনি প্রাইভেটকার ভাড়া করবেন তাহলে আপনার মোবাইল থেকে প্রাইভেটকার ওলাকে মোবাইল একাউন্টে টাকা সেন্ড করতে হবে নিজের একাউন্ট থেকে। তবে অবশ্যই আপনাকে কিছু শর্ত পালন করা লাগবে।
যেহেতু ক্যাশলেস সোসাইটি হবে সেহেতু আপনার সেটা না মেনে উপায়ও থাকবেনা। প্রতিটা দেশ এবং তাদের জনগন বাধ্য থাকবে সেই শর্ত পুরন করতে না হলে ভিক্ষাও জুটবে না কপালে। তবে সেগুলো কি কি হবে সেটা না বলতে পারলেও কি ধরনের হবে সেটা বলে দিতে পারব। এটা করা হচ্ছে যাতে absolute control করা যায়। RFID chip ঢোকানো হবে সব মানুষের শরীরে। সে তখন একটি নাম্বারে পরিনত হবে। সোস্যাইল সিকিউরিটি নাম্বার টাইপ।
এই ডিভাইসে তার সমস্ত ডাটা থাকবে। ইতিমধ্যেই আমেরিকা এবং সুইডেনে পরীক্ষামুলকভাবে কিছু কোম্পানী তাঁদের এমপ্লয়ীদের শরীরে এই চিপ ঢুকিয়েছে।
RFID chip এটা কিভাবে কাজ করে?
[Radio Frequency Identification (RFID) ]
ধরেন আপনি আছেন টিএসসিতে এখন আপনি যাবেন মহাখালী কিন্তু আপনি রেসটিক্টেড এরিয়াতে আছেন মানে মহাখালী আপনার যাওয়া নিষেধ। তবুও যদি যান তাহলোে আপনার দেহে থাকা ডিভাইস সেটা জানিয়ে দেবে মেইন ডাটা সেন্টারে যেটা আবার নিয়ন্ত্রন করে আবার Artificial intelligence।
সে ততক্ষনাত আপনার ডিভাইস লক করে দেবে। আপনি দেখা যাবে কয়েক দিন থেকে কয়েক মাসের মত আপনার ব্যাংক একাউন্ট, ড্রাইভিং লাইসেন্স অন্যান্য সুযোগ সুবিধা কিছুই ব্যবহার করতে পারবেন না। আর আপনাকে শায়েস্তা তারা আপনার ডিভাইস দিয়েও করতে পারবে চাইলে। সেটা আর বলছিনা।
এবার আপনি চিন্তা করে দেখেন স্বাধীন থেকে হয়ে যাবেন Farm Animal। এটাকেই New world order বা one world order বলা হচ্ছে।
একটাই কারেন্সি একটাই world government। আপনি হয়ত ভাবছেন এরকম কিছু করতে পারবে না। আপনি কিন্তু লকডাউন ঠেকাতে পারেন নি। সরকার যা বলছে তাই করছেন। তখনো তাই করবেন। এর বিরোধীতা করে কোন সরকারই টিকতে পারবে না। সরকারগুলো অচিরেই বিগ কর্পোরেশনের হাতের মুঠোয় চলে যাবে। গুটি কয়েক জায়ান্ট কোম্পানীই শুধু ব্যাবসা করবে বিশ্বময়।
আপনারা গুগল করলেই জেনে যাবেন করোনা প্যানডেমিকের ভিতর জায়ান্ট কোম্পানীগুলো কি পরিমান মুনাফা করেছে বা সম্পদ নীচের থেকে লুটে নিয়েছে। অথচ ছোট ব্যাবসা প্রতিষ্ঠানগুলো কোনমতে টিকে আছে। ভারতের দিকে তাকিয়ে দেখেন কিভাবে আদানি আর আম্বানী ভারতীয় সরকারী সেবামুলক প্রতিষ্ঠানগুলো কিনে নিচ্ছে।
এবার কৃষির উপর হাত দিয়েছে। কৃষি আইনটা পাশ হয়ে গেলেই আগামী ৩-৫ বছর পরেই কৃষকরা সেই আগের জমিদারী সিস্টেম অথবা নীল চাষের সিস্টেমে ঢুকে যেতে বাধ্য হবে।
এ বিষয়ে মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী মহাথির মুহাম্মাদের সভাপতিত্বে ২০০৮ সালে মালয়েশিয়াতে একটি কনফারেন্স অনুষ্ঠিত হয় এবং আজকে যা হচ্ছে সে বিষয়ে তখনই আলোচনা করা হয়। খেয়াল করে দেখুন আজ থেকে ১২ বছর আগেই এ বিষয়ে কিছু মানুষ জানত যা আপনারা এখনো জানেন না।
বিশ্বের নামি দামী ইসলামী অর্থনীতিবিদ এবং গবেষকরা সিদ্ধান্তে পৌছেছিলেন যে একটি সুন্নাহকারেন্সি সিস্টেম বা Goldback system bank প্রতিস্থাপনে সিদ্ধান্ত নেয়া হয় যাতে মুসলিমরা এই ফাঁদ থেকে উদ্ধার পেতে পারে। সেই সম্মেলনের কথা কোন মিডিয়া কাভারেজ দেয়নি তখন।
এইভাবেই সূক্ষ্ম থেকে সূক্ষ্মভাবে নতুন বিশ্ব গঠিত হতে যাচ্ছে অর্থাৎ New World Order
আমি কপি করে শেয়ার করতে পারি
উত্তরমুছুনএকটি মন্তব্য পোস্ট করুন